proper way of remedy selection


ঔষধ বাছাই প্রনালী

 
 হোমিওপ্যাথি হলো লক্ষন-ভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে রোগের লক্ষন মূল্যায়ন করে রোগীর জন্য ঔষধ নির্বাচন করা হয়।
 
রোগীর জন্য সদৃশ এবং সবচেয়ে উপযুক্ত ঔষধ নির্বাচনের ক্ষেত্রে মানসিক লক্ষনের পরেই সার্বদৈহিক লক্ষনের গুরুত্ব। পরিবেশের আবহাওয়ার প্রতি, ঠান্ডা গরমের প্রতি রোগীর প্রতিক্রিয়া সার্বদৈহিক লক্ষনের অন্তর্ভূক্ত।
 
 
রোগী বলে, ঠান্ডা জলকে সে ভয় করে বাঘের মতো। ঠান্ডাতে সে থাকতে পারে না বেশিক্ষন। শীতকালেই তার যত লক্ষনের বৃদ্ধি। শীতের রাতে আপাদমস্তক ঢেকে রাখা তার অভ্যাস। তাহলে নিশ্চিতভাবে বোঝা গেল যে, এই রোগীটা শীতকাতর। 
 
এখন এই রোগীর জন্য ঔষধ বাছাই করার সময় গরমকাতর ঔষধ গুলোকে বাদ দিতে হবে। এবং শীতকাতর ঔষধগুলো থেকে তার লক্ষনসমষ্টি অনুযায়ী সবচেয়ে উপযুক্ত একটি ঔষধ বাছাই করতে হবে।
 
শীতকাতর রোগীকে গরমকাতর ঔষধ দিলে কিংবা গরমকাতর রোগীকে শীতকাতর ঔষধ দিলে স্থায়ী আরোগ্য হবে না। 
 
 
এমনকি, রোগিটি যদি হয় বিশেষভাবে শীতকাতর, আর তার পেটের পীড়ার সব লক্ষন‌ই লাইকোপোডিয়াম ঔষধটির সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়, তবুও লাইকো তার পেটের পীড়া স্থায়ীভাবে দূর করতে পারবে না; হয়তো সাময়িক আরাম দিবে। কিন্তু তার কষ্ট আবার ফিরে আসবে, এমনকি পূর্বের চেয়ে বেশি হ‌ওয়াও স্বাভাবিক। কারন রোগী শীতকাতর, আর লাইকোপোডিয়াম হলো গরমকাতর।

 

আরও জানার জন্য -

YouTube : Classical Homeo Hall
 


ক্লাসিক্যাল হোমিও হল

Dr. Nasir Uddin
01816885341 
#classicalhomeohall