permanent treatment

অঙ্গ কেটে ফেলে দেয়ার দ্বারা 

সমস্যার প্রকৃত সমাধান হয় না

 
রোগ একটি গতিশীল প্রক্রিয়া। তার সূচনা, বিকাশ ও পরিনতি আছে। প্রথমে রোগীর মানসিক লক্ষন প্রকাশিত হয়। তারপর যথাক্রমে সার্বদৈহিক ও দৈহিক লক্ষন এবং সব শেষে বিকারতত্তীয় (Pathological) লক্ষন প্রকাশ পায়।
 
আঁচিল, টিউমার, কিডনীতে পাথর, অর্শের বলি, নাকের পলিপ রোগ নয় বরং রোগের পরিনাম ফল। রোগের সূচনা হয়েছিল বহু আগেই। তাই এগুলো কেটে ফেলে দেওয়ার দ্বারা রোগী প্রকৃত আরোগ্য হয় না বরং রোগ আরও জটিল আকার ধারণ করে। 
 
 
এইজন্য প্রায়‌ই দেখা যায়, টিউমার অপারেশন করে ফেলে দেওয়ার পর আবারও হয়। নাকের পলিপ কেটে ফেলে দিলে আবার হয়। পাথর ফেলে দিলেও পাথর আবার হয়। এমন বহু রেকর্ড আছে। কারন টিউমারতো রোগের ফল। টিউমার কেটে ফেলে দেওয়ার দ্বারা টিউমারের রোগীতো আরোগ্য হয় না। সেতো আগের মতোই থেকে যায়। এক রোগীর হাতের কব্জিতে টিউমার ৪ বার অপারেশান হয়েছিল। এরপর বাধ্য হয়ে, নিরুপায় হয়ে এসেছিলেন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিতে। 
 
সবক্ষেত্রে ঠিক এই কথাই প্রযোজ্য। কিডনীর পাথর, নাকের পলিপ, অর্শের বলি কেটে ফেলে দেওয়া আসলে সমাধান নয়। বাস্তবতা আমাদের বুঝতে হবে। যে মানুষটির এগুলো দেখা দিয়েছে, তাকেই আরোগ্য করে তুলতে হবে। তাহলেই এইসব লক্ষন সত্যিকার অর্থে স্থায়ীভাবে দূর হবে। 
 
 
একজন প্রকৃত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সূক্ষমাত্রায় শক্তিকৃত ঔষধ যথাযথভাবে ভাবে প্রয়োগ করে রোগীকে সূস্থ করে তোলেন। তাই তার বলি, পাথর, পলিপ, টিউমার আর থাকতে পারে না। এগুলো স্থায়ীভাবে দূর হয়ে যায়।

 homeopathy cures    

আরও জানার জন্য -

YouTube : Classical Homeo Hall
 


ক্লাসিক্যাল হোমিও হল

Dr. Nasir Uddin
01816885341 
 
#classicalhomeohall